অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র

বাই বাই ঢাকা ফর অ্যা মান্থ!
ঈদ মুবাররক।
ইলন মাস্কের ৩ বিলিয়ন ডলার দামের স্টারশীপ আকাশে এক্সপ্লোড করছে। পাবলিক যেভাবে তালি দিচ্ছিলো মনে হলো বাজি ফুটাইছে।
সেহরীতে আমার সুপার মেনুর সাথে আরেকটা সুপার ফুড কিনোয়া (Quinoa) যুক্ত করলাম। বেশ ভালো। কিনোয়ার টেস্ট খারাপ না।

ওট + দুধ + কলা + খেজুর + আপেল + গাজর + কিনোয়া = সুপার ডুপার ফুড!
কিনোয়ার খাদ্য মান এত বেশী ভালো যে, আপনি যদি বাচ্চাদের প্রতিদিন কিনোয়া খাওয়ান; তারা আরো বেশী বুদ্ধিমান ও সুন্দরভাবে বেড়ে উঠবে। সমস্যা হলো এর দাম অনেক বেশী। বাংলাদেশে চাষ হলে দাম কমে আসবে সম্ভবত।
আপনারা যারা এখানে জয় দেখতেছেন, সেটা আসলে জয় না। আপনাদের নৈতিক পরাজয়। দু’টো প্রতিষ্ঠান থেকেই যদি হিসাব চাইতেন, তাহলে সেটা জয় হতো।
চ্যারিটি ফাউন্ডেশনগুলো কিন্তু তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে খুব সহজেই নিজেদের সমস্ত আয়-ব্যায় ও একটিভিটিসরে ট্রান্সপারেন্ট করতে পারে। থিংকার ক্লাউড থেকে এরকম একটা সিস্টেম তৈরি করে ফ্রি বিতরন করবো কিনা ভাবছি।
একটা ফাউন্ডেশন কিভাবে কত টাকা কালেকশন করলো এবং যারা ডোনেট করলো তারা অনলাইন থেকেই চেক করতে পারলো তার টাকাটা মূল ফান্ডে যোগ হয়েছে কিনা এবং সেটা কোথায় কিভাবে খরচ হলো, এরকম একটা ইনফরমেশন সিস্টেম। প্রতিটা টাকার হিসাবে এখানে ট্রান্সপারেন্ট হবে।
এরকম কিছু বানালে সফটওয়্যার/অ্যাপরের জন্য টাকা নেব না, ফ্রি বিতরন করবো। এটা আমার একটা চ্যারিটি হবে।
বাংলাদেশে শুধুমাত্র লেখক হয়ে জীবন চালানো সম্ভব হয় না বা সেই পরিবেশ তৈরি হয়নি এখনো।
মুখস্ত-বিদ্যা আর সার্টিফিকেট নির্ভর জব মার্কেট এর জন্য অনেকটা দায়ী। জানা ও শেখার দরকার মনে করে না অধিকাংশ লোকে। সামনে এই অবস্থার পরিবর্তন হবে যখন সার্টিফিকেট নির্ভর জব মার্কেট কলাপস করবে এবং সেই সাথে প্রচলিত শিক্ষা-ব্যবস্থা।
এছাড়াও বইয়ের নতুন ফরম্যাট লাগবে। নন-ফিকশনের ক্ষেত্রে প্রচলিত বই সামনে অচল হয়ে যাবে।
আমি Book 4.0 নামে একটা নতুন বইয়ের ফরম্যাট দাঁড় করাচ্ছি যেখানে একটা বই লিখেই একজন লেখক/গবেষক পুরো জীবনের জীবিকা অর্জন করতে পারবে। থিংকার ক্লাউড থেকে এই সেবা শুরু হবে। এবছরের ভেতরেই ত্রিভুজ ডট নেট থেকে প্যারেন্টিং টপিকে এর একটা পাইলটিং দেখাতে পারবো আশা করতেছি।
ChatGPT-রে জিগাইলাম- এই গরমে কী করা যায়?
- ঘরে থাকেন।
খুব উপকার হইলো, আর কিছু?
- এসি চালান।
ওয়াও! আচ্ছা কী খাওয়া যায়?
- চা-কফি খাইয়েন না, ঝাল খান ঝাল!
আবহাওয়ার এই প্রেডিকশন যদি ঠিক থাকে এবং ২৩ এপ্রিলের আগে বৃষ্টি না হয়, তাহলে খুবই বাজে একটা অবস্থা তৈরি হবে। ১৮-১৯-২০, এই তিনদিন বাসা থেকে বের হওয়াই রিস্কি হয়ে যাবে। এই এক সপ্তাহের জন্য হোম অফিস ঘোষণা দিলে ভালো হতো।
হিট স্ট্রোক এর ব্যাপারে সতর্ক থাইকেন আপনারা। আর বারান্দায় বাটিতে পানি রাইখেন, পাখিদের জন্য।
এডুকেশন সিস্টেম কেমন হওয়া উচিত? (৫)
চতুর্থ পর্বে প্রশ্ন করা সম্পর্কিত কিছু আলাপ ছিলো, স্ক্রিনশটে যুক্ত করা হলো।

শিক্ষার্থীরা যে ChatGPT ব্যবহার করে চিট করতেছে, এই চিটিং ঠেকানোর একটা উপায় হতে পারে এই প্রশ্ন সিস্টেম। এক্ষেত্রে উত্তর না বরং শিক্ষার্থীদের করা প্রশ্নের উপরে মূল্যায়ণ করা হবে।
কোন একটা টপিক পড়ানোর পর শিক্ষার্থীদের বলা হবে প্রশ্ন করো। সেই প্রশ্ন করার পর তারা ChatGPT থেকে এর উত্তরও খুঁজে বের করবে। প্রয়োজনে শিক্ষক সাহায্য করবে।
শিক্ষার্থীরা কী প্রশ্ন করছে এবং কেমন প্রশ্ন করতে পারছে, সেটা দেখে তার নলেজের ডেপথ বের করা হবে। এটা অনেকটা ওপেনবুক এক্সাম টাইপ হবে। বইয়ের পরিবর্তে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট/ChatGPT ব্যবহার করতে পারবে।
ত্রিভুজ ডট নেটের এই সাইডবারটা পুরোপুরি ChatGPT রে দিয়ে বানালাম। UI ডেভেলপারদের ভবিষ্যত কী?