কলকাতার লোকজন বাংলাদেশ নিয়া প্রচুর মিম বানাইলেও বাংলাদেশীদের কলকাতা নিয়া নতুন করে মিম বানানোর কোন দরকার নাই। হিন্দি সিনেমায় কলকাতা নিয়া যে পরিমানে অপমানজনক কথাবার্তা আছে, সেগুলোর স্ক্রিনশট দিলেই যথেষ্ঠ।
মায়ানমারে সেনা সরকার পতন হয়ে গনতান্ত্রিক সরকার আসলে ওদের উন্নতি শুরু হবে। ওরা যত উন্নত হবে ওদের সাথে আমাদের বানিজ্যিক সম্পর্ক তত বাড়বে এবং সেটা আমাদের জন্য ভালো হবে।
কলকাতার মার্কেটগুলোতেও বাংলাদেশীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেন প্লিজ!
পিলিজ, ডু ইট! বয়কট বাংলাদেশি পন্য। বিশেষ করে ইলিশ মাছ... :)
করোনার সময়ে বাংলাদেশী রোগীরা যেতে পারেনি বলে ভারতীয় চিকিৎসা ব্যবস্থা আর কলকাতার মার্কেট কিভাবে লসে পড়েছিলো, সেই রিপোর্ট আপনি নেটেই পাবেন। ভারতীয়রাই এসব নিয়ে নিউজ আর ভিডিও তৈরি করেছে। অথচ এদেশের কিছু লোক বিষয়টাকে এমনভাবে উপস্থাপন করে যেন আমাদেরই কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।
টাকা দিয়ে যাদের সেবা ও পন্য কিনছেন তাদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকতে বলতেছে এরা।
এক যুগের বেশী সময় ধরে ঢাকার বাতাসের কোয়ালিটি মনিটর করছি, কখনো এত ভালো অবস্থা দেখিনি। যেখানে AQI ইনডেক্স কখনো ১০০’র নিচেই নামতে দেখিনি সেখানে এখন ১২ (৫০ এর নিচে থাকা স্বাস্থ্যকর)। ১০/১২ টাইপ ভালো কোয়ালিটির বাতাস উন্নত বিশ্বের দেশগুলো ছাড়া আর কোথাও দেখা যায় না। ঢাকার AQI ইনডেক্স ২০০ থেকে ৫০০ এর ভেতরে উঠানামা করে সাধারনত।
ঢাকা কি পুরোপুরি শাটডাউন নাকি?
সবকিছু ইয়ে হয়ে যায়...
বড় ধরনের একটা ভূমিকম্প হলে ঢাকা শহর এমনভাবে কলাপস করবে যে রিস্টোর করতে কয়েক যুগ লেগে যেতে পারে। এতে আপনি মরে গেলে তো বেঁচে গেলেন, বেঁচে থাকলে ব্যাকাপ প্ল্যান কী?
"আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা বা পড়ালেখার ধরনটাও নিশ্চয়ই বদলানো উচিত। অভিজ্ঞতা থেকে আমি জানি, এখানে পাঠ্যবইয়ের পেছনে সময় দেওয়াটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বাইরের পৃথিবীতে কিন্তু ব্যাপারটা তা নয়। সেখানে কাজের অভিজ্ঞতার গুরুত্ব বেশি। তাই বিভিন্ন ধরনের কাজ করো। ঝুঁকি নাও। খোঁজো, কোন কাজটা তুমি ভালোবাসো। সেটাই মন লাগিয়ে করো। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধিকাংশ ছাত্র তাদের মেজর ঠিক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষে উঠে। কারণ এর আগে পর্যন্ত তারা তাদের আগ্রহের বিষয়টা অনুসন্ধান করে। একাডেমিক পড়ালেখাও গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু ততটা নয়, যতটা গুরুত্ব আমরা দিই।"
— সুন্দর পিচাই (CEO, Google)
এই কথা বাংলাদেশের অভিভাবকদের বুঝাতে আমাদের আরো এক যুগ লাগবে হয়তো।
ফুড নিয়া ঘাঁটাঘাটি করতে গিয়ে দেখলাম ঢাকার চাইতে ঢাকার বাইরের জেলা শহরগুলোতে ফুডের দাম বেশী। চাঁদপুরে ৪০০ টাকায় যে বার্গার বিক্রি করে, ঢাকায় এটা ১৫০ টাকায় বেচলেও কেউ খাবে না।
ঢাকার বাইরে ফুডের দামের এই অবস্থা হওয়ার পেছনে কারণ খুঁজতে গিয়ে এখন পর্যন্ত যা পেলাম তা হচ্ছে- গ্রামের দিকে যেসব ফ্যামিলির লোক দেশের বাইরে চলে গিয়েছে এরা এসে শহর দখল করেছে। এরপর শহরের জমি খাবার বাড়িভাড়া সবকিছু ওভার প্রাইসে কনজিউম করা শুরু করেছে (যেহেতু হিসাব ছাড়া বিদেশী টাকা পাচ্ছে)।