অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র
আমেরিকার ভিসা নীতি প্রকাশের পর বিএনপির কিছু লোক ২০১৮ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা প্রশাসনের লোকদের তালিকা তৈরি ও প্রকাশ করা শুরু করেছে দেখলাম। এটা কাজটা যে ভুল হচ্ছে, সেটা বুঝার মত লোক কি বিএনপিতে একজনও নাই?
কারো আচরণে পরিবেশের প্রভাব যদি বিবেচনা করতে পারেন, তাহলে দেখবেন আর জাজমেন্টাল হচ্ছেন না। ক্ষমা বা ওভারলুক করা সহজ হবে।
আর ব্যালেন্স ডায়েট সম্পর্কে জানে ও মেনটেইন করে এরকম লোকের সংখ্যা দশ লাখও হবে কিনা সন্দেহ!
থ্রেডে জয়েন করলাম। আজকেই রিলিজ হয়েছে মেটার এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া। আমি মূলত ফেসবুকের পোস্ট ওখানে শেয়ার করবো।
আমাদের অনুপ্রেরণার সবচাইতে বড় উৎস আমাদের প্রিয় মানুশেরা। যার জীবনে যত বেশী প্রিয় মানুশ আছে, তার জীবন ততই আনন্দময়। তাহলে প্রিয় মানুশ আমরা কিভাবে বানাবো?
এই স্ক্রিনশটের ঘটনা সত্য কিনা জানি না। তবে এরকম হয়ে থাকলে তারচাইতে দুঃখজনক আর কিছু হতে পারে না। প্রতিবেশীরে অভুক্ত রেখে ইবাদত যে কবুল হয় না, এই তথ্য কারো জানা থাকলে এরকম তো হওয়ার কথা না। তাছাড়া, যাদের কোরবানী দেয়ার সামর্থ্য আছে তাদের সারাবছর গরু গোশত কিনে খাওয়ার সামর্থ্যও থাকার কথা।
আপনার সামর্থ্যবান আত্মীদের গোশত না পাঠিয়ে গরীব আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের আগে পাঠান। এটাই ইসলামের নির্দেশ।
আর যদি ইসলামের থোড়াই কেয়ার করেন এবং কোরবানী দিয়ে থাকেন লোক দেখানোর জন্য, তাহলেও গোশত ফ্রিজারে না জমিয়ে বিলিয়ে দিতে পারেন। বেশীদিন ফ্রিজারে রাখা খাবার কিন্তু লিভার ড্যামেজ থেকে শুরু করে ক্যান্সারেরও কারণ হতে পারে।
অনলাইনে নানা ধরনের সাইড-ইনকামের অপশন আছে। টেকিদের জন্য বেশী, নন-টেকিদের জন্যও প্রচুর আছে। এগুলো অনেকেই হয়তো জানতো কিন্তু শেয়ার করতো না। আমি প্রথম শুরু করি এগুলো নিয়ে লেখালেখি।
অনলাইনের এই সাইড-ইনকাম নিয়ে প্রথম লেখালেখি শুরু করেছিলাম ২০০৪/০৫ এর দিকে। সামুতেও গুগল এডসেন্স নিয়ে একটা সিরিজ লিখেছিলাম; যে কনটেন্ট পরে অন্যরা কপি করে সিডি/ভিডিও বানিয়ে বিক্রি করেছিলো। এরপর দেখা গেল অনলাইনের সাইড ইনকাম নিয়ে লেখালেখির একটা জোয়ার বয়ে গেল।
এদেশে কোনকিছু জনপ্রিয় হয়ে উঠলে লোকজন সেটারে পঁচিয়ে ছেড়ে দেয়। অনলাইন ইনকাম নিয়েও তা শুরু হলো এবং প্রচুর স্ক্যাম হতে লাগলো। পরিস্থিতি এমন দাঁড়ালো যে অনলাইনে সাইড ইনকাম নিয়ে লেখাটাই রিস্কি হয়ে গেল, তাই এই বিষয়টা লেখালেখি বন্ধ রেখেছিলাম। CSAI প্লাটফর্মে এগুলো নিয়ে আবার লেখালেখি শুরু করবো, পেইড সাবস্ক্রাইবারদের জন্য।
অন্যদের প্লাটফর্ম থেকে আর্ণ করার অপশন দেখানোর পাশাপাশি টাউন-সেন্টার থেকে বাংলাদেশী একটা আর্নিং প্লাটফর্ম দাঁড় করানোর প্ল্যান আছে। কোন ধরনের টাকা-পয়সা ইনভেস্ট ছাড়াই লোকজন ইনকাম করতে পারবে এরকম একটা প্লাটফর্ম বানিয়ে রেখে দিয়েছি করোনার সময়। সব নিয়ে একবারে মাঠে নামার প্ল্যান এবছরের শেষের দিকে।
পুনশ্চঃ CSAI প্লাটফর্মের প্রথম ১০০০ সাবস্ক্রাইবারের কোটা শেষ। এবছর আমরা আরো ৯০০০ সাস্ক্রাইবার নেব। পাবলিক বেটা রিলিজের পর সেটার ঘোষণা দেয়া হবে।
বৃষ্টির শব্দের ভিডিওগুলোর মত আরো কিছু ভিডিও শেয়ার করি।
এই ভিডিও+অ্যাম্বিয়ান সাউন্ডগুলো মূলত মনোযোগ দিয়ে পড়া বা কাজের পরিবেশ তৈরি করতে পারে। পরিবেশ একটা বিরাট ভূমিকা রাখে আমাদের উপরে। মনোযোগ দিয়ে পড়ার একটা পরিবেশ তৈরি করতে পারে এরকম অসংখ্য ভিডিও আছে ইউটিউবে।
আপনার উপরে কতটুকু কাজ করবে জানি না কিন্তু গত ৮/১০ বছরে আমার কাজে আসছে এরকম কিছু ভিডিওর লিংক দিলাম কমেন্টে।
1. Library Sounds For Studying
2. 6 HOUR STUDY WITH ME on A RAINY DAY
3. 4 HOUR STUDY WITH ME
4. Study with Merve | YT Channel
বাগের সাথে যুদ্ধ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে ডিসেম্বরে আপকামিং জব প্লাটফর্মের UI নিয়া বসছি। একজন প্রফেশনাল সর্বোচ্চ ৩টা রিজিউমি বিল্ড করতে পারবে। এই রিজিউমিগুলো আবার কোনটা কোথায় সাবমিট করেছে তা ট্রাক করতে পারবে।
ব্যাকেন্ড নিয়া আমি হ্যাপি কিন্তু ফ্রন্টএন্ড বা UI নিয়া সহজে হ্যাপি হইতে পারি না। এজন্য UI ডেভেলপার না হওয়ার পরেও UI এর কাজ করি (বা করার চেষ্টা করি)।
এখানে তিনটা রিজিউমি দেখা যাচ্ছে তিনটা ব্লকে। আইকনগুলির জন্য একটু হিজিবিজি লাগতেছিলো। তিন রকমের শেড দিলাম, কোনটা ভালো লাগে?
১) আবছা ধূসর
২) গাঢ় ধূসর
৩) কালারফুল
বিফ আমার প্রিয় জিনিষ; বিশেষ করে যখন আমার খালা, মা বা বোন রান্না করে। এটা আম্মুর রান্না। এই রান্নাটা শিখতে হবে!