অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র
যাদের বইয়ের প্রতি উইপোকাদেরও অরুচি, তারাও হুমায়ূন আহমেদরে খোঁচাখুচি করে কিছু লিখলে লোকজন সেটা পড়ে। এটাও হুমায়ূন আহমেদের একটা কৃতিত্ব বলা যায়।
২০৩০ সালের পর আপনার দহন-ইঞ্জিন গাড়ি আর বেচতে পারবেন না। রিসেল ভ্যালু একদম নাই হয়ে যাবে।
বাংলাদেশের অবস্থা শ্রীলংকার মত হবে ভেবে আনন্দ পাওয়ার কিছু নেই। একটা বিষয় মাথায় রাখেন। যাদের কারণে দেশের অবস্থা খারাপ, তারা কিন্তু সম্পদ গড়েছে দেশের বাইরে এবং সময়মত পালিয়ে যাবে। বিপদে পড়বে দেশে থাকা সাধারণ পাবলিক।
আপনার যদি সিক্স ফিগারের স্যালারিও থাকে, এত নিশ্চিন্ত হইয়েন না। কোভিড সময়কালে সবচাইতে বেশী জব হারিয়েছে সিক্সফিগারওয়ালারা। আর সাধারণ মানুশের ক্রয়ক্ষমতা কমে গেলে যারা আপনাকে সিক্স ফিগারের স্যালারি দিচ্ছে, তাদের ব্যবসাও কমে যাবে এবং আপনি জব হারাবেন। আপনার জন্য আর খারাপ খবর হচ্ছে— যোগ্যতা বেশী থাকার কারণে সাধারণ জবগুলোতে আপনাকে কেউ নিবে না (কারণ, তারা জানে যেকোন সময় আপনি সুইচ করবেন)। ফলে, আপনার বিপদ আরো বড় আকারে আসবে।
আপনি যদি বিসিএস ক্যাডার হয়ে থাকেন, এত নিরাপদ বোধ কইরেন না। সরকার জনগনের ট্যাক্সের টাকায় আপনাকে পোষে। সরকারের আয় না থাকলে আইন পরিবর্তন করে আপনাকে ছাঁটাই করতে সরকারের এক সপ্তাহও লাগবে না। তাছাড়া, জনরোষের ভয় তো আছেই। জনগন রাজনৈতিক নেতাদের পাশাপাশি আপনাদেরকেও ধরবে (শ্রীলংকায় দেখেন কী হয়েছে)। রাজনৈতিক নেতারা তো দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবে, আপনি পালাতে পারবেন না।
যারা ব্যবসা-বানিজ্য করে সুখে-শান্তিতে আছেন, আপনাদের ভয় আরো বেশী। এটা মাথায় রাখেন যে জনগনের ক্রয়ক্ষমতা কমা মানে আপনার ব্যবসা কমা। যে লোকটা মাসে ৩০/৪০ হাজার টাকা ইনকাম করে, তার খরচও কম। আপনার খরচ (ওভারহেড কষ্ট) কিন্তু বেশী। সার্ভাইব করা আপনার জন্য বেশী ডিফিকাল্ট হবে। কোভিড-১৯ অলরেডি কিছুটা ডেমো দিয়ে গিয়েছে।
অর্থনীতি হচ্ছে একটা ট্রেনের মতন। গতি পড়ে গেলে বা থেমে গেলে আবার গতিশীল করতে অনেক সময় লাগে। তাই দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে, দূর্নীতি কমাতে, টাকা পাচার রোধ করতে সবাই একসাথে কাজ করেন। এটা সকলের জন্যই ভালো।
বাংলাদেশ আসল ধাক্কাটা খাবে আর দুই বছর পরে, যখন এতদিনের তৈরি ঋণ ফেরত দেয়া শুরু হবে। কাগজে কলমে দরিদ্র দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হয়ার ফলে অনেক আন্তর্জাতিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে, যেটা পরিস্থিতি আরো খারাপ করে দিবে। ঐসময় যারাই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, পাবলিকের মাইর থেকে বাঁচা খুব কঠিন হবে। ফলে, বর্তমানে যে সংকট চলছে, এর থেকে বের হয়ে আসতে পারলেও লীগ মনে হয়না সেই সময়টাতে ক্ষমতায় থাকতে চাইবে। সামনের নির্বাচনে যারাই ক্ষমতায় আসবে, এরা হবে বলির পাঠা।
কয়েক বছর আগে মিষ্টি খাওয়া বাদ দিয়েছি এজন্য। আমার প্রিয় জিনিষ ছিলো [photo]
$500 client vs $50,000 client [photo]
সময় একটা কারেন্সি এবং আপনার বেতন মাসে মাত্র ৭২০ ঘন্টা।
কেউ নিজের চাইতে ছোট কাউকে হিংসা করে না। তাই হিংসুকদের উপরে রাগ করবেন না। ছোটদের উপর রাগ করতে নেই।
এক পাশে যদি পেপার ডিসপ্লে হয় (কিন্ডেলের মত) এবং অন্য পাশে কালার LCD, তাহলে কেমন হবে? বাম দিকের অংশটা খুলে কিন্ডলের মত ছোট একটা ই-রিডার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে এবং সেটার ওজন কিন্ডলের মতই হালকা হবে। এক চার্জে ৪ সপ্তাহ চলবে।
এনি অপিনিওন?
বিঃদ্রঃ এটা ফটোশপে তৈরি করেছি আমাদের 3D ডিজাইনারকে বুঝানোর জন্য। ফলে কোয়ালিটি ভালো না এবং ডিজাইনটা ফাইনাল না। 3D ডিজাইন রেডি হওয়ার পর মূল ডিভাইসটা দেখতে কেমন হবে দেখাতে পারবো।
[photo]
আগামী দশ বছরের ভেতরে স্মার্টফোনের হাইপ পুরোপুরি হারিয়ে যাবে। এরপর কিসের হাইপ তৈরি হতে পারে?
ফ্যাবলেট?