অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র
(সাবধানের) নেই-মার শুভ কামনা!
Being persistent like a river will help you to reach your goal like it reaches the ocean.
তাতিয়ানা ব্রাজিল সমর্থক। আমাকে বলতেসে—
বাবা, আর্জেন্টিনা তো হেরে গেল! তুমি ব্রাজিলে চলে আসো।
আমাদের ডাটাবেসে পৃথিবীর ৯৯,৬৮১-টা জিও লোকেশন এবং ৪২,৬০৯-টা শহরের তথ্য আছে। এর ভেতরে কমপক্ষে ১০ হাজার বড় শহরে Town-Center তৈরি করার স্বপ্ন আছে আগামী দশ বছরে। পৃথিবীর ৮ বিলিয়ন লোকের ভেতরে কমপক্ষে ৪ বিলিয়ন লোক একদিন টাউন-সেন্টারের সিটিজেন হবে, এই স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছি।

আগামী ২৫ ডিসেম্বর বেটা রিলিজ হবে। এর মাঝে বাংলাদেশে দু'টো সিটি + আমেরিকায় একটা সিটি + ইংল্যান্ডে একটা সিটিতে পাইলটিং শুরু হবে। বাংলাদেশ বা দেশের বাইরে থেকে যারা কোন সিটিতে টাউন-সেন্টার শুরু করতে চান, তারা এখন থেকেই এপ্লাই-এ ক্লিক করে আবেদন করে রাখতে পারেন। রিলিজের পর থেকে আমরা যোগাযোগ শুরু করবো।
যারা থিংকার ক্লাউড থেকে ইতিমধ্যে আবেদন করে রেখেছেন, তাদের এখানে পুনরায় আবেদন করতে হবে না।

এবার জন্মদিনে আরো অনেক গিফটের পাশাপাশি একটা ম্যাজিক মাউস আর এই বইটা উপহার পেলাম বড় বোন ও ভাইয়ার কাছ থেকে। ম্যাজিক মাউস থেকে বইটা আমার বেশী পছন্দ হয়েছে :D
বইটা যেহেতু এখনো পড়া শেষ হয়নি তাই এর প্রকাশনা নিয়ে কিছু কথা বলি। হার্ড কভারের এই বইগুলো বাংলাদেশী হার্ড কভারের চাইতে সাইজে বড় হয়। ২৫ সে.মি X ১৬ সে.মি সাইজ। বাংলাদেশী বইগুলো সাধারণত ২২ সে.মি X ১৫ সে.মি হয়। কিন্তু আকারে বড় হওয়ার পরেও ৩০০ পৃষ্ঠার এই বইটার ওজন বাংলাদেশি ৩০০ পৃষ্ঠার বইয়ের প্রায় অর্ধেক হবে (মেপে দেখি নাই এখনো, এরকমই মনে হলো)।
আমেরিকানরা বইয়ে খুব হালকা ধরনের একটা কাগজ ব্যবহার করে যেটা ধরতে কিছুটা নিউজপ্রিন্টের মত লাগলেও নিউজপ্রিন্ট না। কাগজগুলো ওজনে খুব হালকা হয় কিন্তু ডিউরেবল। প্রায় ২৫ বছর আগে আমেরিকা থেকে গিফট পাওয়া বইগুলো আমার কাছে এখনো আছে এবং সেগুলোর কাগজ নষ্ট হয়নি। বাংলাদেশে কখনো এধরনের কাগজের বই দেখিনি। এই কোয়ালিটির প্রচ্ছদ ও বাঁধাইও চোখে পড়েনি। বাংলাদেশী বইগুলোর সাথে এর কোয়ালিটির পার্থক্য খুব বেশী চোখে লাগে।
বাংলাদেশী প্রকাশকরা এই ধরনের কাগজ ও কোয়ালিটি বাঁধাই প্রোভাইড করতে পারলে আমার বইগুলোতে এই কোয়ালিটির দেব। নয়তো অন্তত একশ কপি বাইরে থেকে ছাপিয়ে আনবো।
মাটির চুলা। চিনে রাখা ভালো…
গোল্ড ডিগার কী, তা তো আমরা জানি।
কাপ দেখে যারা…
বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ!
ভ্রমণের সময় গন্তব্যের চাইতে জার্নিটা আমি বেশী উপভোগ করি। আর বাংলাদেশ যে কতটা সুন্দর, এটা বুঝার জন্য আপনাকে শুধু বেড়িয়ে পড়তে হবে!
ইলন মাস্কের থেকে মার্কেটিং শেখার আছে। টুইটারের নাম শুনে নাই এরকম লোক একজনও নাই গোটা অনলাইনে এখন।
টুইটারে নিয়মিত হবো।
প্যারেন্টিং - ৬০ (খাদ্যাভাস)
ডিনার করতে হবে সন্ধ্যায়। রাত ১০টা পর্যন্ত যদি জেগে থাকা হয়, তাহলে ৯টার দিকে হালকা কিছু খাওয়া যেতে পারে। এদেশে বিকালে যে নাস্তাটা খাওয়া হয়, এটা খেতে হবে রাত ৯টার পরে আর রাতে যে ডিনার করা হয় সেটা খেতে হবে বিকালের নাস্তার সময়ে।
আগামী প্রজন্মের মাঝে আমরা এই অভ্যাসে গড়ে তুলবো।