অনলাইনে প্রকাশিত চিন্তা-ভাবনা সমগ্র
যখন থেকে আপনি হিংসা মুক্ত হতে পারবেন তখন থেকেই সত্যিকার অর্থে আপনার নেটওয়ার্ক তৈরি হতে শুরু করবে। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
এই কথাটা আমি অনেকের কাছেই শুনেছি যে, সরকারী কর্মকর্তারা ঘুষ খেতে বাধ্য হয় অনেকটা বউ ও শশুরবাড়ির লোকজনের প্ররোচনায়। রেলমন্ত্রীর বউয়ের ফোনে যে টিটিইর চাকরি গেল, এটাও এধরনেরই একটা ঘটনা।
আবার এরকম পাবলিকও আমি চিনি; যারা টুকটাক দূর্নীতিও করতে পারে না বউয়ের কারণে।
লাইফ পার্টনার বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত হচ্ছে আপনার জীবনের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ন সিদ্ধান্তগুলোর একটা। কতকিছু যে মাথায় রাখতে হয়!
PyScript is going to make our life so easy!
বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলে একা গালি আছে, 'হমন্দির পুত'। এর মানে হচ্ছে শালা বা সম্বন্ধীর ছেলে। ভেবে দেখেন, টিটি টিকেট চাইতে আসলো আর কেউ বলতেসে-
মোরে চেন? মুই রেইল মন্ত্রীর হমন্দির পুত!
কমিউনিকেশন স্কিল - ১৫
উভয় পক্ষের বেনিফিট আছে যে যোগাযোগে, সেটা ব্যবসা। শুধুমাত্র নিজের বেনিফিটের জন্য যে যোগাযোগ তৈরি করা হয়, সেটাকে বলে ধান্ধাবাজি।
দিন শেষে ধান্ধাবাজদের কোন নেটওয়ার্ক থাকে না। এমনকি এদের সাথে চললে আপনাকেও অন্যরা ধান্ধাবাজ ভেবে দুরত্ব বজায় রেখে চলতে পারে। কমিউনিকেশন ও নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে এসব মাথায় রাখা জরুরী।
এখন অনেক রাত।
Such a beautiful gift, অসীম পিয়াস!
বাংলা ভাষায় আপনার মত ভালো অনুবাদ খুব কম লোকই করতে পারে।
আমার মনে হয় সামনে যে ভয়াবহ খারাপ সময় আসতে যাইতেছে, তখন মুসলিমরা সার্ভাইব করে যাবে শুধুমাত্র যাকাত ব্যবস্থা আর দান-খয়রাতের জন্যই। মানে, এটলিস্ট না খেয়ে মারা যাবে না আরকি।
এনি আদার থট?
এবার রোজার মাসে আপনি কী কী শিখলেন? আমি একটা বলি-
ইফতারের আগে মনে হয়
হালুম হালুম হালুম
সবকিছু আজ খালুম!
কিন্তু দেখা যায় অল্প কিছু খেয়েই আপনার ক্ষুদা শেষ। এরপর টেবিল ভর্তি খাবার থাকে কিন্তু আপনাকে কেউ জোর করেও সেটা খাওয়াতে পারবে না। আমাদের প্রয়োজন আর মনের চাহিদার ভেতরে ব্যবধানটা বুঝতে পারি আমরা এটা থেকে।
একজন ব্যক্তির আসলে খুব বেশী কিছু দরকার নেই। ইফতারে আমাদের খাবারের আসল চাহিদাটুকু মিটে যাওয়াতেই আমরা বুঝতে পারি যে, 'নাহ, আর খেতে পারবো না, আর দরকার নেই!' যদি না মিটতো? তাহলে বাকী জীবনই আপনি 'সবকিছু আজ খালুম' মুডে থাকতেন।
অন্য সব বিষয়েও আমাদের তা-ই ঘটে। আমরা পাই না বলে 'সবকিছু আজ খালুম' ভাবতে ভাবতে আফসোস নিয়ে জীবন কাটিয়ে দেই।
স্টেডিয়ামে কখনো খেলা দেখেছেন?
মসজিদে মিলাদ বা যিকিরে অংশ নিয়েছেন?
কিংবা বন্ধুরা মিলে কোন ঘটনায় একসাথে হেসে উঠেছেন?
এগুলোর যেকোন একটাও যদি করে থাকেন এবং সেই অনুভূতির কথা মনে করতে পারেন, তাহলে একা একা কিছু করা ও অনেকে মিলে করার মাঝে পার্থক্যটা ধরতে পারবেন।
স্টেডিয়ামে খেলা দেখার সাথে বাসায় বসে খেলা দেখার পার্থক্য কেন এত বেশী? একা একা ফেসবুকে মিম পড়ে হাসার চাইতে বন্ধুদের নিয়ে হাসলে আনন্দ এত বেড়ে যায় কেন?
যখন অনেকে মিলে কোনকিছু করা হয়, তখন একটা ভাইব তৈরি হয়। এই ভাইবটাই আসল। এটাই সবকিছু বাড়িয়ে দেয়।
ঈদের দিনটা আনন্দময় হয়ে ওঠে যখন সবার মনে একসাথে আনন্দ বিরাজ করে। কোন একটা দিনে সকলেই একসাথে আনন্দিত হলে যে ভাইবটা তৈরি হয়, সেটাই ঈদ। আমাদের ঈদগুলো ফিকে হয়ে যাচ্ছে বয়স বেড়ে যাওয়ার জন্য নয়। আমাদের ঈদগুলো ফিকে হচ্ছে সমল্লিত আনন্দ না থাকায়। আমাদের সঙ্ঘবদ্ধতার অভাবে। আমরা সবাই যদি শুধুমাত্র নিজের হ্যাপিনেস নিয়ে ভাবি, তাহলে কখনোই ঈদের আনন্দ ফিরবে না। সমাজের সকলের হ্যাপিনেস নিয়ে যখন আপনি ভাবা শুরু করবেন এবং কাজ করবেন, তখন দেখবেন আবার ঈদের আনন্দ ফিরতে শুরু করেছে।
ঈদ মুবারক!