প্যারেন্টিং - ৫৯
ফেসবুক বা টুইটার টাইপ সোশ্যাল মিডিয়া ইয়ং জেনারেশনের জন্য অত ক্ষতিকর আমার কখনোই মনে হয় নাই। কিন্তু গত এক মাস ধরে ফেসবুক রিল দেখে বুঝলাম— এটা শতভাগ নিষিদ্ধ করা উচিত বাচ্চা ও টিনএজারদের জন্য। কেন ও কিভাবে ক্ষতিকর, এই ব্যাখ্যা পরে দেব। ইমিডিয়েটলি আমার সাজেশন হচ্ছে ২০ বছরের নিচের কাউকে এই তিনটা জিনিষের (ফেসবুক রিল, ইউটিউব শর্ট ও টিকটক) ধারেকাছেও যেতে দেয়া উচিত না।
যদি মনে হয় আপনার বাচ্চা লুকিয়ে এগুলো দেখার সম্ভবনা আছে, সেক্ষেত্রে তাদেরকে স্মার্টফোন না দিয়ে বাটন/ফিচার ফোন দিন। আর কাজ বা অনলাইন ক্লাসের জন্য কম্পিউটার/ল্যাপটপ দিন এবং সেটা তার পার্সোনাল রুমে না দিয়ে লিভিং রুমে রাখুন।
কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।