পরিস্থিতি কত দ্রুত খারাপ দিকে যাচ্ছে, ব্যবসায়ীরা সবচাইতে ভালো টের পাচ্ছে। বাংলাদেশ কিন্তু প্রডিউস করে না খুব বেশী জিনিষ। ব্যবসাগুলো দাঁড়িয়ে আছে মূলত ইমপোর্টের উপরে। আর ইমপোর্ট বিষয়ক কোন সিদ্ধান্তের ফল সাথে সাথে টের পাওয়া যায় না। কমপক্ষে পাঁচ/ছয় মাস লাগে বুঝতে।

আজকে ইমপোর্টে রেস্ট্রিকশন দেয়া মানে পাঁচ/ছয় মাস পরে ঐ ইমপোর্টের সাথে রিলেটেড ব্যবসাগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া। ফ্যাক্টরিগুলোর উৎপাদনে প্রভাব পড়ে এতে। রিটেইল মার্কেটেও পন্যের অভাবে ব্যবসা সীমিত হয়ে আসে। ফলে, ব্যবসায়ীরা নিজেদের বাঁচাতে লোক ছাঁটাই করতে বাধ্য হবে। লোক ছাঁটাই হওয়া মানে লোকজনের ক্রয়ক্ষমতাও কমে যাওয়া। ক্রয়ক্ষমতা কমা মানে ব্যবসা কমে যাওয়া। ব্যবসা কমে যাওয়া মানে আরো লোক ছাঁটাই হওয়া। এভাবে পরিস্থিতি খুব দ্রুত খারাপের দিকে যায়।

ফুড, আইটি, চিকিৎসা আর এডুকেশন। এই চারটা ইন্ড্রাস্ট্রির লোকজন কোনভাবে টিকে যাবে, বাকী সবাইকে ভুগতে হবে। সে আপনি এখন যত ভালো অবস্থাতেই থাকেন না কেন।

Trivuz Alam

Trivuz Alam

কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।