ছয়টি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ১৯ মাসে ৩ হাজার ৩১৩ জন ব্যাংকার চাকরি ছেড়েছেন। দু’টি বেসরকারি ব্যাংক থেকে থেকে চাকরি ছেড়েছেন ২ হাজার ৩০৯ জন। বাকি ১ হাজার ৪ জন চাকরি ছেড়েছেন অন্য চারটি ব্যাংক থেকে।
২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৯ আগস্ট পর্যন্ত ১৯ মাস ৯দিনে বিভিন্ন সময়ে ব্যাংক থেকে এসব কর্মী চাকরি ছেড়েছেন।
তথ্যসূত্রঃ ইনকিলাব, বাংলানিউজ২৪ ও বাংলা.রিপোর্ট
উত্তরার অধিকাংশ এক্সপেন্সিভ ফ্ল্যাটগুলো খালি হয়ে গিয়েছে কারণ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বড় বড় পোস্টে জব করা লোকজন ওগুলোতে থাকতো। অন্য এলাকার কী অবস্থা জানি না। এমনিতে বিভিন্ন সূত্রে জব হারানোর যেসব পরিসংখ্যান জানি, সেগুলোও ভয়াবহ! বিশেষ করে উচ্চ বেতনের লোকজনের জব বেশী গিয়েছে শুনেছি, দেখছি।
ছোটখাটো ব্যবসায়ীদের অধিকাংশেরই খুব খারাপ অবস্থা। কতগুলো পরিচিত বড় রেস্টুরেন্ট বন্ধ হতে দেখলাম। আরো বিভিন্ন সেক্টরে নানা ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গিয়েছে গত দেড় বছরে। এগুলোর সাথে জড়িত বহু লোক জব হারিয়েছে।
পর্যটন সেবা ও বেসরকারী স্কুল-কলেজ শিক্ষকদের অবস্থা তো আরো খারাপ। সংবাদপত্রগুলো সব বন্ধের পথে আছে। হাজার হাজার মিডিয়াকর্মীদের ভবিষ্যত অনিশ্চিত।
এরকম একটা খারাপ সময়েও যদি পাবলিক রেস্পন্সিবল না হয়ে ফেসবুকে আজাইরা বিষয় নিয়ে মেতে থাকে, তখন তাদের দুর্দশা কে ঠেকাবে?
কাজ করি তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে, বাদবাকী সব ভালো লাগা থেকে করা। নতুন কিছু শিখতে ভালো লাগে। গেমিং, বই পড়া, ফটোগ্রাফি, ভ্রমণ করা হয় ভালো লাগার জায়গা থেকে। আর ভালো লাগে চিন্তা করতে। সেসব চিন্তার কিছু কিছু প্রকাশ করবো এখানে।